October 8, 2024, 8:33 am

সংবাদ শিরোনাম
প্রশাসন সংস্থা ব্রিটিশ আইনের মাধ্যমে শাসন ব্যবস্থা চলতে পারে না-পর্ব ৮ মাতৃভূমির এক ইঞ্চি জমি ছাড় দেওয়া হবে না, পর্ব ৬ স্বাধীন সার্বভৌম মাতৃভূমি রক্ষা করতে হলে প্রতিটি ঘরে সেনাবাহিনী তৈরি করতে হবে(পর্ব-৫) আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজায় শান্তি শৃংখলা বজায় রাখার জন্য সকলকে সজাগ থাকার আহ্বান জামায়াত নেতা মাওলানা মমতাজ উদ্দিনের স্বাধীন সার্বভৌম মাতৃভূমিকে রক্ষা করতে হলে সশস্ত্র ট্রেনিং এর প্রয়োজন। বৈষম্য বিরোধী অভিভাবক ছাত্র শ্রমিক জনতা ঐক্য কমিটির (পর্ব- ৪) ভঙ্গুর রাষ্ট্রকে গড়তে হলে সংস্কার প্রয়োজন=== বৈষম্য বিরোধী অভিভাব ছাত্র শ্রমিক জনতা ঐক্য কেন্দ্রীয় কমিটির ব্যাংক কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত নাটোর পল্লী বিদ্যুত সমিতিতে অদ্ভুতুরে কাণ্ডকীর্তি ভোলা বোরহানউদ্দিনে প্রাথমিক সহকারি শিক্ষকগণের ১০ম গ্রেডের দাবিতে মানববন্ধন শারদীয় দুর্গাপূজায় নিরাপত্তা নিশ্চিত করণের লক্ষে বগুড়ায় বিএনপির মতবিনিময় সভা!
মিয়ানমারের স্টেট কাউন্সিলর অং সান সু চি। ছবি: সংগৃহীত

এবার যুক্তরাজ্যের সন্মাননা হারালেন মিয়ানমারের স্টেট কাউন্সিলর অং সান সু চি

ডিটেকটিভ আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ

মিয়ানমারের স্টেট কাউন্সিলর অং সান সু চি। ছবি: সংগৃহীত

এবার যুক্তরাজ্যের একটি সন্মাননা হারিয়েছেন মিয়ানমারের স্টেট কাউন্সিলর অং সান সু চি। দেশটির লন্ডন পৌর কর্পোরেশন (সিএলসি)-এর দেয়া ওই সন্মাননা কেড়ে নেয়া হয়।মিয়ানমারে রোহিঙ্গা শরণার্থী ইস্যুতে মানবাধিকার লঙ্ঘনের দায়ে বৃহস্পতিবার এ সন্মাননা কেড়ে নেওয়া হয়।পৌর কর্পোরেশনের নির্বাচিত প্রতিনিধিরা তিন বছর আগে অং সান সু চিকে এ পদক দেন।খবর আল জাজিরার।২০১৭ সালের মে মাসে গণতন্ত্রের জন্য অহিংস সংগ্রাম এবং শান্তি, নিরাপত্তা ও স্বাধীনতার সঙ্গে মানুষের বসবাসে সমাজ তৈরিতে অটল সংকল্পের কারণে তাকে লন্ডন পৌর কর্পোরেশনের পক্ষ থেকে এ বিশেষ সম্মাননা দেওয়া হয়।ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী উইনস্টন চার্চিল, দক্ষিণ আফ্রিকার কৃষ্ণাঙ্গ নেতা নেলসন ম্যান্ডেলা, বিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং এর আগে এ সম্মাননা অর্জন করেন।এর আগে ২০১৮ সালে অ্যামেনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল মানবাধিকার লঙ্ঘনের দায়ে অং সান সু চিকে দেওয়া তাদের গুরুত্বপূর্ণ সন্মাননা প্রত্যাহার করে নেয়।সিএলসি কমিটির প্রধান ডেভিড ওটোন জানান, এ সিদ্ধান্তে মিয়ানমারে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়ে পৌর কর্পোরেশনের নিন্দা প্রতিফলিত হয়েছে।তিনি বলেন, মিয়ানমারের সরকারের সঙ্গে অং সান সু চির ঘনিষ্ঠতা তাকে দেওয়া এ সম্মাননা প্রত্যাহারের সিন্ধান্তকে শক্তিশালী করেছে।২০১৭ সালের আগস্টে মিয়ানমারের রাখাইন প্রদেশে সেনাচৌকিতে কথিত রোহিঙ্গা হামলার অজুহাতে রোহিঙ্গা বিরোধী অভিযানে নামে সেনাবাহিনী। সেনাবাহিনীর আক্রমণে রাখাইনের ২৪ হাজারের বেশি রোহিঙ্গা অধিবাসী নিহত হন।সেনাবাহিনীর অভিযান থেকে বাঁচতে সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয় ১২ লাখের বেশি রোহিঙ্গা শরণার্থী।রোহিঙ্গা বিরোধী এ অভিযানের পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে আফ্রিকার দেশ গাম্বিয়ার করা এক মামলার শুনানি হয় নেদারল্যান্ডের হেগে আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে (আইসিজে)। শুনানিতে মিয়ানমারের পক্ষে অং সান সু চির নেতৃত্বে এক প্রতিনিধি দল অংশ নেয়।মামলার শুনানির পর মিয়ানমারকে দোষী সাব্যস্ত করে চার অন্তবর্তী আদেশের মাধ্যমে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী রক্ষায় দেশটিকে নির্দেশ দেয় আইসিজে।

প্রাইভেট ডিটেকটিভ/৭ মার্চ ২০২০/ইকবাল

 

Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর